মিরপুরে বিপিএলের খেলায় বরিশাল বার্নার্সকে ৫ উইকেটে হারিয়েছে ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস।
এ ম্যাচে টস জিতে বরিশালকে ব্যাট করার আমন্ত্রণ জানান ঢাকার অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজা। সেই আমন্ত্রণে সাড়া দিয়ে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৫৬ রান তোলে বরিশাল। জবাবে ১০ বল বাকি থাকতেই জয় নিশ্চিত করে ঢাকা।
১৫৭ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে প্রথম ওভারেই মোহাম্মদ আশরাফুলের উইকেট হারিয়ে বসে ঢাকা। দলীয় ১১ রানের মাথায় আউট আফতাব আহমেদও। তবে প্রাথমিক এই ধাক্কা সামলে দলকে মজবুত অবস্থানে নিয়ে যায় ইমরান নাজির ও আজহার মাহমুদের ৯২ রানের জুটি। নাজির দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৬৫ রান করেন। আজহার আউট হন ব্যক্তিগত ৪২ রানে। দলের জয় নিশ্চিত করে ৩৫ রানে অপরাজিত থাকেন কাইরন পোলার্ড।
এর আগে ব্রাড হজ ও আহমেদ শেহজাদ বরিশাল বার্নার্সকে উড়ন্ত সূচনা এনে দিয়েছিলেন। দলীয় ৪০ রানে নিজেদের মধ্যে ভুল-বোঝাবুঝিতে রান আউট হয়ে হন ব্যক্তিগত ২৩ রানে থাকা হজ। মাশরাফি, নাজমুলদের মাঠের চারদিকে আছড়ে ফেলে বরিশালের রানের চাকা দ্রুত এগিয়ে নেন আহমেদ শেহজাদ। ব্যক্তিগত ৫১ রানে ইলিয়াস সানির একটি বলে আয়েশি ঢঙে খেলতে গিয়ে বোল্ড হয়ে যান শেহজাদ।
মাস্টার্ড ফেরেন ব্যক্তিগত ৩৩ রানে মোহাম্মদ আশরাফুলের বলে ডিপ মিড উইকেটে ইমরান নাজিরের হাতে ধরা পড়ে। এর পরই ছন্দপতনের শুরু। রমিজ রাজা জুনিয়র ও মিথুন আলী ক্রিজে এসে বড় শট খেলতে পারছিলেন না। এ ক্ষেত্রে ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরসের বোলারদের কৃতিত্ব দিতেই হয়। বিশেষ করে রানা নাভিদ, আজহার মাহমুদ ও ইলিয়াস সানি নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে বেঁধে ফেলেন মিথুন ও রমিজ রাজা জুনিয়রকে। দলীয় ১৪২ রানে রমিজ রাজা জুনিয়র ফিরে গেলে দর্শকদের প্রত্যাশা ছিল আগের ম্যাচের ‘হিরো’ মমিনুল মাঠে নামবেন। কিন্তু বরিশালের টিম ম্যানেজমেন্ট এ সময় কবির আলীকে কেন ব্যাটিংয়ে পাঠাল, সেটা এক রহস্যই। রমিজ রাজা জুনিয়র যখন আউট হন, তখন ইনিংসের ১৮ ওভার শেষ। এই সময়ও মমিনুলকে মাঠে না নামানো আশ্চর্য করেছে দর্শকদের। মিথুন ও রমিজ রাজা যথাক্রমে ২৪ ও ১৭ রান করে বরিশালের ইনিংস নিয়ে যান দেড় শর ঘরে।
এ ম্যাচে টস জিতে বরিশালকে ব্যাট করার আমন্ত্রণ জানান ঢাকার অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজা। সেই আমন্ত্রণে সাড়া দিয়ে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৫৬ রান তোলে বরিশাল। জবাবে ১০ বল বাকি থাকতেই জয় নিশ্চিত করে ঢাকা।
১৫৭ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে প্রথম ওভারেই মোহাম্মদ আশরাফুলের উইকেট হারিয়ে বসে ঢাকা। দলীয় ১১ রানের মাথায় আউট আফতাব আহমেদও। তবে প্রাথমিক এই ধাক্কা সামলে দলকে মজবুত অবস্থানে নিয়ে যায় ইমরান নাজির ও আজহার মাহমুদের ৯২ রানের জুটি। নাজির দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৬৫ রান করেন। আজহার আউট হন ব্যক্তিগত ৪২ রানে। দলের জয় নিশ্চিত করে ৩৫ রানে অপরাজিত থাকেন কাইরন পোলার্ড।
এর আগে ব্রাড হজ ও আহমেদ শেহজাদ বরিশাল বার্নার্সকে উড়ন্ত সূচনা এনে দিয়েছিলেন। দলীয় ৪০ রানে নিজেদের মধ্যে ভুল-বোঝাবুঝিতে রান আউট হয়ে হন ব্যক্তিগত ২৩ রানে থাকা হজ। মাশরাফি, নাজমুলদের মাঠের চারদিকে আছড়ে ফেলে বরিশালের রানের চাকা দ্রুত এগিয়ে নেন আহমেদ শেহজাদ। ব্যক্তিগত ৫১ রানে ইলিয়াস সানির একটি বলে আয়েশি ঢঙে খেলতে গিয়ে বোল্ড হয়ে যান শেহজাদ।
মাস্টার্ড ফেরেন ব্যক্তিগত ৩৩ রানে মোহাম্মদ আশরাফুলের বলে ডিপ মিড উইকেটে ইমরান নাজিরের হাতে ধরা পড়ে। এর পরই ছন্দপতনের শুরু। রমিজ রাজা জুনিয়র ও মিথুন আলী ক্রিজে এসে বড় শট খেলতে পারছিলেন না। এ ক্ষেত্রে ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরসের বোলারদের কৃতিত্ব দিতেই হয়। বিশেষ করে রানা নাভিদ, আজহার মাহমুদ ও ইলিয়াস সানি নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে বেঁধে ফেলেন মিথুন ও রমিজ রাজা জুনিয়রকে। দলীয় ১৪২ রানে রমিজ রাজা জুনিয়র ফিরে গেলে দর্শকদের প্রত্যাশা ছিল আগের ম্যাচের ‘হিরো’ মমিনুল মাঠে নামবেন। কিন্তু বরিশালের টিম ম্যানেজমেন্ট এ সময় কবির আলীকে কেন ব্যাটিংয়ে পাঠাল, সেটা এক রহস্যই। রমিজ রাজা জুনিয়র যখন আউট হন, তখন ইনিংসের ১৮ ওভার শেষ। এই সময়ও মমিনুলকে মাঠে না নামানো আশ্চর্য করেছে দর্শকদের। মিথুন ও রমিজ রাজা যথাক্রমে ২৪ ও ১৭ রান করে বরিশালের ইনিংস নিয়ে যান দেড় শর ঘরে।
0 comments:
Post a Comment